বৃহস্পতিবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০১৩

মোবাইলে চার্জ ছাড়াই অনায়াসে কল করে কথা বলুন

সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আজ আপনাদের সাথে একটি বিশেষ ট্রিক শেয়ার করব যে কিভাবে মোবাইলে লো ব্যাটারিতে অনায়াসে কথা বলা যায় ।

banner
তো চলুন কথা না বাড়িয়ে সরাসরি কাজের কথায় আসা যাক । ধরুন আপনার নকিয়া মোবাইল এ ব্যাটারি লো। কিন্তু আপনার খুব গুরুত্বপূর্ন একটা কল করা দরকার…হাতের কাছে চার্জার নেই। সেক্ষেত্রেও আপনি কল করতে পারেন । নকিয়া কিছু চার্জ রিজার্ভ করে রাখে । আপনি সেই রিজার্ভ চার্জ ব্যবহার করে কথা বলতে পারবেন… সে ক্ষেত্রে আপনাকে “*3370#” চাপতে হবে(কোটেশন বাদে)। আপনার মোবাইল টি রিস্টার্ট হবে, তারপর যখন চালু হবে আপনি আপনার ব্যাটারী লেভেল ৫০% বেড়ে গেছে দেখবেন……এখন আপনি আপনার গুরুত্তপূর্ন কল টি সেরে ফেলুন। ডিএ্যাকটিভ করতে#3370# চাপুন। আপনি যখন আপনার মোবাইল আবার চার্জ এ লাগাবেন তখন ওই শেষ হয়ে যাওয়া রিজার্ভ চার্জ আবার অটোমেটিক চার্জড হয়ে যাবে।
-->

সোমবার, ২১ জানুয়ারী, ২০১৩

ভারাতিয় বি এস এফ দেখিয়ে দিলেন বাংলাদেশি বিজিবি জওয়ান হাবিলদার নজরুল ইসলাম

গতকাল সকাল ১০টায় ডিবির হাওর এলাকার রমজান টিলার ১৫ গজ পশ্চিমে বিজিবির পর্যবেক্ষণ টাওয়ারের ১৫ গজ দূরে বাংলাদেশের এক হাজার গজ ভেতরে প্রবেশ করে রাস্তার বাঁধ নির্মাণে বাধা দেয় ভারতীয় বিএসএফ ১০৮ ব্যাটালিয়নের মুক্তাপুর ক্যাম্পের হাবিলদার সুশেল সিং। তার বাধার ফলে বাংলাদেশী নাগরিকরা একত্রিত হয়ে বিজিবি ডিবির হাওর বিশেষ ক্যাম্পে জড়ো হয়। স্থানীয়রা বাঁধ নির্মাণের দাবি করে তীব্র প্রতিবাদ জানালে বিজিবি ডিবির হাওর বিশেষ ক্যাম্পের হাবিলদার নজরুল ইসলাম ঘটনাস্থল রমজান টিলার পর্যবেক্ষণ টাওয়ার এলাকায় আসেন এবং বাংলাদেশী কৃষকদের রাস্তার কাজ করার নিদের্শ দেন। নির্দেশ মোতাবেক স্থানীয় কৃষক সোলেমান আহমদ, আবদুল মালিক, আবদুল করিমসহ এলাকার লোকজন কাজ শুরু করলে আবারও বেলা ১২টায় ভারতীয় বিএসএফ ১০৮ ব্যাটালিয়নের মুক্তাপুর ক্যাম্পের হাবিলদার এম কে সিংয়ের নেতৃত্বে বাধা দেয়া হয়। এ সময় বিজিবির পক্ষে বাধা দেন হাবিলদার নজরুল ইসলাম। এ ঘটনার পর বিএসএফ পতাকা বৈঠকের আহ্বান জানালে বিজিবি তা প্রত্যাখ্যান করে চলে আসে। এদিকে বেলা ২টায় তৃতীয় দফায় কাজে বাধা সৃষ্টি করতে আসে প্রায় শতাধিক বিএসএফ সদস্য। বিজিবির কড়া পাহারা থাকার ফলে নিরুপায় হয়ে ফিরে যেতে হয় তাদের। 
এ ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান জৈন্তাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মখলিছুর রহমান দৌলা। তিনি বিজিবিকে তাদের সাহসিকতার জন্য ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং কাজ চালিয়ে যাওয়ায় জোরালো ভূমিকা রাখেন। এ সময় হাবিলদার নজরুলকে বলেন, প্রয়োজন হলে আপনার কাজে আমার এলাকাবাসী সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে মাতৃভূমি রক্ষায়।  


এ ব্যাপারে হাবিলদার নজরুল জানান, আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা অব্যাহত রেখেছি এবং বিশেষ ক্যাম্পে লোকবল বৃদ্ধির জন্য ক্যাম্প কমান্ডারের সঙ্গে আলোচনা করছি। আশা রাখি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে জরুরি পদক্ষেপ নেবে এবং আমাকে রাস্তার কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য বলবে।

পাগলা কুততা কারে ধরছে সরকার কে না জনগন কে


এই সরকার আসার পর থেকে শুনতাছি যুদ্ধাপরাধের বিচারের কথা কিনতু সরকারের টালবাহানা দেইখা মনে হইতাচে এটা কোন এক টালবাহানার জন্য এটা ঝুলায়ে রাখছে।


না হইলে সরকারের চার বছর বাদ দিয়া এখন শেষ সময় এসে আবুল কালাম আযাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকারের বিচার করে তাও আবার পলাতক আবার গেছে সরকারের নাকের ডগার উপর দিয়া।গোলাম আযমের বিচার বাদ দিয়া কোথায় কার কোন বাচচু রাজাকারের বিচার করে।এই সব প্রহসন এই দেশের জনগন ও তা তাকায়ে তাকায়ে দেখে।বিচার করবেন আগে আযমের না কৈরা পাজলামি শুরু করছে।কয় দিন করচে সাইদিরে নিয়া ওইটা কিচু না পাইরা ধরচে বাচ্চু রে আসলে এই দেশে সবই হয় মুক্তিযুদ্ধা ভাত পায়না রাজাকার আততীয় হয় আবার মন্ত্রীয় হয়।